তোমার চোখে আকাশ আমার লিরিক্স | আরফিন রুমি (২৩ সেপ্টেম্বর ১৯৮৭) একজন বাংলাদেশী গায়ক, সুরকার এবং সংঙ্গীত পরিচালক। তার ৩০ টিরও বেশি অ্যালবাম, একক এবং মিশ্র কাজ মুক্তি পেয়েছে। তিনি বাংলাদেশে জনপ্রিয় শিল্পীদের মধ্যে একজন। ২০১১ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত তার অনেকগুলো জনপ্রিয় বাংলা গান প্রকাশিত হয়েছে।
তোমার চোখে আকাশ আমার লিরিক্স | Tomar chokhe akash amar lyrics | Arfin Rumey | আরফিন রুমি
Artist: Arfin Rumey (আরফিন রুমি)
Song: প্রিয়তমা (Priyotoma)
Album: ভালোবাসি তোমায়

তোমার চোখে আকাশ আমার লিরিক্স :
তোমার চোখে আকাশ আমার – আরফিন রুমি
তোমার চোখে আকাশ আমার চাঁদ ওযার পূর্ণিমা
ভেতর থেকে বলছে হৃদয় তুমি আমার প্রিয়তমা
তোমার চোখে আকাশ আমার চাঁদ ওযার পূর্ণিমা
ভেতর থেকে বলছে হৃদয় তুমি আমার প্রিয়তমা
পথের শুরু থেকে শেষে যাব তোমায় ভালবেসে
বুকে আছে তোমার জন্য অনেক কথা জমা
তোমার চোখে আকাশ আমার চাঁদ ওযার পূর্ণিমা
ভেতর থেকে বলছে হৃদয় তুমি আমার প্রিয়তমা
তোমার চোখে আকাশ আমার চাঁদ ওযার পূর্ণিমা
ভেতর থেকে বলছে হৃদয় তুমি আমার প্রিয়তমা
ভালোবাসি তোমায় কত দেখ হৃদয় খুলে
রাঙিয়ে দেবো তোমার পাঁজর মনের রঙ্গিন ফুলে
ভালোবাসি তোমায় কত দেখ হৃদয় খুলে
রাঙিয়ে দেবো তোমার পাঁজর মনের রঙ্গিন ফুলে

তোমার চোখে আকাশ আমার চাঁদ ওযার পূর্ণিমা
ভেতর থেকে বলছে হৃদয় তুমি আমার প্রিয়তমা
তোমার চোখে আকাশ আমার চাঁদ ওযার পূর্ণিমা
ভেতর থেকে বলছে হৃদয় তুমি আমার প্রিয়তমা
তোমায় দেখার শেষ হবে না দু’চোখ মুঝার আগে
আকাশ হয়ে জড়িয়ে রব ঘবীর অনুরাগে
তোমায় দেখার শেষ হবে না দু’চোখ মুঝার আগে
আকাশ হয়ে জড়িয়ে রব ঘবীর অনুরাগে
তোমার চোখে আকাশ আমার চাঁদ ওযার পূর্ণিমা
ভেতর থেকে বলছে হৃদয় তুমি আমার প্রিয়তমা
তোমার চোখে আকাশ আমার চাঁদ ওযার পূর্ণিমা
ভেতর থেকে বলছে হৃদয় তুমি আমার প্রিয়তমা
https://www.youtube.com/watch?v=Q9o183pnOs8
আরেফিন রুমির জীবনীঃ
প্রারম্ভিক জীবনঃ
আরেফিন রুমি ১৯৮৭ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ঢাকার মোহাম্মদপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করেন। পরবর্তীতে তিনি কলেজে পড়াকালীন সময় একাধিক ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে খেলেন। ছোটবেলায় তিনি় তার মায়ের কাছ থেকে গান শিখেন। হাবিব ওয়াহিদ ও ফুয়াদ আল মুক্তাদির ছিল প্রেরণার উৎস। গানের জগতে আসার আগেই ২০০৬ সালে মডেলিং শুরু করেন রুমি। তিনি হাবিব ওয়াহিদ এবং ফুয়াদ আল মুক্তাদিরের কাছে অডিও ইনজিনিয়ারিং শেখেন।
রুমি আরও বলেন, ‘আমার আয়-রোজগার তো আর সব সময় একরকম থাকবে না। আগামী পাঁচ-ছয় বছর পর আমার আর্থিক অবস্থা কেমন থাকবে তা তো কেউ জানে না। আমি অনন্যাকে বলেছি, ছেলে আরিয়ানের জন্য ১০ লাখ টাকার এফডিআর করে দেব। যেকোনো উপায়ে অনন্যার কাছ থেকে মুক্তি চাই আমি। ও আমার জীবন ধ্বংস করে দিয়েছে। আমাদের উভয় পক্ষের আইনজীবী যেভাবে আপসের চেষ্টা করছেন, সেভাবেই এগোতে রাজি আছি আমি।
সংবাদ সম্মেলনে অনন্যা বলেন, ‘আমাদের পারিবারিক জীবনে হঠাত্ করে নেমে আসা দুর্যোগ সম্পর্কে আপনারা সবাই কমবেশি অবগত আছেন। আমার ও আমার সন্তান আরিয়ানের জীবনে নেমে আসা দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রতি মুহূর্তে সাংবাদিক ভাইরা সহযোগিতা করছেন। তার পরও আমার ও রুমির পুরো বিষয়টি সম্পর্কে অনেকেরই স্পষ্ট ধারণা নেই। মূলত এ কারণেই সংবাদ সম্মেলন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
অনন্যা আরও বলেন, ‘মানসিকভাবে ভেঙে পড়ায় আমার কি করণীয় কখনোই বুঝে উঠতে পারিনি। রুমির সঙ্গে চলমান মামলার পরবর্তী শুনানি ১৭ জুন। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আমি জানিয়ে দিতে চাই, রুমি এখন কী করছে! কীভাবে আমার অধিকার হরণ করে মানসিক চাপের মধ্যে রেখেছে।’

অনন্যা এও বলেন, ‘রুমি নানা রকম কটূক্তি আর বিভিন্নজনকে দিয়ে যে চাপ সৃষ্টি করছে তাতে আমাদের জীবন নিয়ে শঙ্কায় আছি। বারবার আপসে বসতে চেয়েও কিছুই হচ্ছে না। এর মধ্যে রুমি তার লোকজন দিয়ে আমার আর আমার মায়ের ওপর হামলা চালিয়েছে। আমাদের বাড়িতে ডাকাতির মতো ঘটনাও ঘটিয়েছে। এই অবস্থা কাটিয়ে উঠতে, আমার সন্তানের ভবিষ্যত্ নিশ্চিত করতে এবং আমি যেন বেঁচে থাকার নিরাপত্তাটুকু পাই, সে ব্যাপারটাই আমি মিডিয়ার মাধ্যমে বলতে চাই। আমি এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবার কাছে সহযোগিতা চাচ্ছি। সুবিচার চাচ্ছি। নিরাপত্তা চাচ্ছি।’