আসুক না যত বাধা লিরিক্স | Asuk Na Joto Badha | Mujahid Bulbul

আসুক না যত বাধা লিরিক্স |  এটি ইব্রাহিমীয় ধর্মসমূহে সৃষ্টিকর্তা বুঝাতে ব্যবহৃত হয়। বাংলা ভাষায়, শব্দটি সাধারণত ইসলাম ধর্মে স্রষ্টাকে বুঝায়। “আল্লাহ” শব্দটি “আল” ও “ইলাহ” (আরবীতে الإله) এর সংক্ষিপ্ত রূপের সমন্বয়ে উদ্ভূত বলে মনে করা হয়। এটি ভাষাগতভাবে হিব্রু এবং আরামীয় ভাষায় ঈশ্বরের প্রতিশব্দ “এল” (এলোহিম) ও “এলাহ” এর সাথে সম্পর্কিত।

 

আসুক না যত বাধা লিরিক্স | Asuk Na Joto Badha | Mujahid Bulbul

 

আসুক না যত বাধা লিরিক্স | Asuk Na Joto Badha | Mujahid Bulbul

Title: Asuk Na Joto Badha

Lyric, Tune: Mujahid Bulbul

 

আসুক না যত বাধা লিরিক্স :

আসুক না যত বাধা, যত ঝড় সাইক্লোন
রাসুলের পথে মোরা চলবোই ।।
এ জীবন বাজী রেখে দ্বীনের নিশান
মোরা
বাংলার আকাসে উড়াবোই
মোরা কামানের মুখোমুখি দাড়িয়ে ।।
আল্লাহু আকবার বলবোই । ঐ
আমাদের দেহে বয় জিহাদী রক্ত
প্রাণে প্রানে বিপ্লবী ঝংকার
তাকবীরে, তাকবিরে বাতিলের
মসনদ
কত ভেঙ্গে করেছি যে চুরমার
এই শীর অবনত আল্লাহর কাছে শুধু
নয় কোন তাগুতের কাছে
শহীদি কাফেলা নিয়ে যাব জানি
একদিন
মাখসুদ মঞ্জিলে পৌছে।
আমাদের ছোট্ট এ হৃদয়ে ।।
রাসুলের প্রেম ছবি আঁকবই। ঐ
কালেমায় শাহাদাত জপে জপে
আমরা
বেরিয়ে পড়েছি পথে পথে
কেদনা কেদনা মাগো যেতে দাও
যেতে দাও
পীর মাশায়েখদের সাথে ।।
জালিমের পাঞ্জায় বিশ্ব মুসলমান
কান্নায় ভাংছে নীল আকাশ
আমরা ফোটাবো হাসি মজলুমানের
মুখে
বুকে ঝড় তুলেছে এ বিশ্বাস ।।
পৃথিবীর এই অমানিসা
সত্যের আলো দিয়ে তুঁটাবো

আল্লাহ (আরবিالله‎‎, আইপিএ: (এই শব্দ সম্পর্কেশুনুন)) একটি আরবি শব্দ। এটি ইব্রাহিমীয় ধর্মসমূহে সৃষ্টিকর্তা বুঝাতে ব্যবহৃত হয়। বাংলা ভাষায়, শব্দটি সাধারণত ইসলাম ধর্মে স্রষ্টাকে বুঝায়। “আল্লাহ” শব্দটি “আল” ও “ইলাহ” (আরবীতে الإله) এর সংক্ষিপ্ত রূপের সমন্বয়ে উদ্ভূত বলে মনে করা হয়। এটি ভাষাগতভাবে হিব্রু এবং আরামীয় ভাষায় ঈশ্বরের প্রতিশব্দ “এল” (এলোহিম) ও “এলাহ” এর সাথে সম্পর্কিত।

 

আসুক না যত বাধা লিরিক্স | Asuk Na Joto Badha | Mujahid Bulbul

,

আবরি ক্যালিগ্রাফিতে ‘আল্লাহ’ শব্দটি

ইসলাম-পূর্ব সময় থেকে আরবের বিভিন্ন ধর্মের লোকেরা “আল্লাহ” শব্দটি ব্যবহার করে আসছে।সুনির্দিষ্টভাবে, “স্রষ্টা” বুঝাতে মুসলিমগণ (আরব ও অনারব উভয়) ও আরব খ্রিস্টানগণ এই শব্দটি ব্যবহার করে থাকে। বাহাই, মাল্টাবাসী, মিজরাহী ইহুদি এবং শিখ সম্প্রদায়ও “আল্লাহ” শব্দটি ব্যবহার করে থাকে। পশ্চিম মালয়েশিয়ায় খ্রিস্টান ও শিখদের “আল্লাহ” শব্দটির ব্যবহার সম্প্রতি রাজনৈতিক ও আইনগত বিতর্কের সৃষ্টি করেছে।

ব্যুৎপত্তি

 

আসুক না যত বাধা লিরিক্স | Asuk Na Joto Badha | Mujahid Bulbul

 

“আল্লাহ” শব্দটির ব্যুৎপত্তি নিয়ে ধ্রুপদী আরব ভাষাতত্ত্ববিদগণ ব্যাপক আলোচনা করেছেন। বাসরা বিদ্যালয়ের ব্যাকরণবিদগণ এই শব্দটিকে “স্বতঃস্ফূর্তভাবে” গঠিত শব্দ বা “লাহ” (ক্রিয়ামূল “লিহ” থেকে আগত) এর একটি নির্দিষ্ট রূপ হিসেবে বিবেচনা করেন। অন্যরা ধারণা করেন শব্দটি সিরিয়াক বা হিব্রু থেকে এসেছে। কিন্তু বেশিরভাগ ভাষাতত্ত্ববিদ আরবি ভাষার নির্দিষ্ট পদাশ্রিত নির্দেশক “আল” ও “ইলাহ” এই দুটি শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপের সমন্বয়ে “আল্লাহ” শব্দটি উদ্ভূত বলে মনে করেন।আধুনিক পণ্ডিতদের অধিকাংশই এই তত্ত্বটি সমর্থন করেন এবং সিরিয়াক বা হিব্রু থেকে আগত হওয়ার ধারণাটি সন্দেহের সাথে দেখেন।

“আল্লাহ” শব্দটির সমজাতীয় (একই মূল বিশিষ্ট) শব্দ হিব্রু ও আরামীয় ভাষাসহ অন্যান্য সেমিটিক ভাষায় বিদ্যমান। শব্দটির আরামীয় রূপ হলো “এলাহ” (אלה), কিন্তু নির্দিষ্ট রূপ “এলাহা” (אלהא)। এটি প্রাচীন আরামীয় ভাষায় “এলাহা” (ܐܠܗܐ) ও সিরিয়াক ভাষায় “আলাহা” (ܐܲܠܵܗܵܐ) হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে যা আসিরীয় খ্রিস্টানগণ ব্যবহার করে। কিন্তু উভয় ভাষাতেই এর অর্থ “স্রষ্টা”। প্রাচীন হিব্রু ভাষায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বহুবচন “এলোহিম” (אלהים‬) এবং কদাচিৎ একবচন “এলোয়া” (אלוהּ‬) ব্যবহৃত হয়েছে।

উচ্চারণ

“আল্লাহ” শব্দের দ্বিতীয় অক্ষর লাম (ل) কয়েক ভাবে উচ্চারিত হয়। এই শব্দটির পূর্ববর্তী অক্ষরে যবর বা পেশ থাকলে ‘লাম’ ভাবগম্ভীর স্বরে উচ্চারিত হয়। আবার যদি পূর্ববর্তী অক্ষরে যের থাকে তাহলে ‘লাম’ হালকা স্বরে উচ্চারিত হয় (যেমন-বিসমিল্লাহ)

আরও পড়ুনঃ

Leave a Comment