ও সাথী রে লিরিক্স | O Sathi Re | Salman | Shabnur | Shopner Thikana | 1995

ও সাথী রে লিরিক্স | এন্ড্রু কিশোর লিপিকা অ্যান্ড্রু ইতির সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। তাদের কন্যা মিনিম অ্যান্ড্রু সংজ্ঞা এবং পুত্র জয় অ্যান্ড্রু সপ্তক

ও সাথী রে লিরিক্স | O Sathi Re | Salman | Shabnur | Shopner Thikana | 1995

Movie : Shopner Thikana (1995)
Singer : Sabina Yasmin And Andrew Kishore
Music Composer : Alam Khan
Lyrics : Monirujjaman Monir
Director : M A Khalek
Label : Anupam Movie Songs

ও সাথী রে লিরিক্স | O Sathi Re | Salman | Shabnur | Shopner Thikana | 1995
Sabina Yasmin And Andrew Kishore

ও সাথী রে লিরিক্স :

ও সাথীরে.. যেওনা কখনো দূরে

ও সাথীরে যেওনা কখনো দূরে
তোমারি প্রানে আমার এই প্রান
তুমি ছাড়া বাঁচি কি করে,
ও সাথীরে যেওনা কখনো দূরে।

এই চোখে চেয়ে, নাও দেখে তুমি
ছবি করে তোমায় রেখেছি আমি।
সেই ছবি কভু দিও নাকো মুছে
থাকি যেন আমি তোমারি কাছে,
তোমারি মনে আমার এই মন
তুমি ছাড়া বাঁচি কি করে,
ও সাথীরে, যেওনা কখনো দূরে
ও সাথীরে, যেওনা কখনো দূরে।

এই পথে যদি ঝড় নেমে আসে
বাধা ভেঙ্গে আসবো তোমারি পাশে।
জীবনে আছি, মরনে-ও রবো
চিরদিনই ভালো বেসে যাবো,
তোমারি প্রেমে আমার এই প্রেম
তুমি ছাড়া বাঁচি কি করে।

ও সাথীরে যেওনা কখনো দূরে,
ও সাথীরে যেওনা কখনো দূরে।

ও সাথী রে লিরিক্স | O Sathi Re | Salman | Shabnur | Shopner Thikana | 1995

ও সাথীরে যেওনা কখনো দূরে লিরিক্স :
O Sathi Re Jeona Kokhono Dure
O Sathi Re Jeo Na Kokhono Dure
Tomari praane amar ei praan
Tumi chara banchi ki kore
Ei chokhe cheye nao dekhe tumi
Chobi kore tomay rekhechi ami
Sei chobi kobhu dio nako muche
Thaki jeno ami tomari kache
Tomari mone amar ei mon
Tumi chara bachi ki kore
O Sathire Jeona Kokhono Dure
Ei pothe jodi jhor neme ashe
Badha venge ashbo tomari pashe
Jibone achi, moroneo robo
Chirodini valo beshe jabo

প্রারম্ভিক জীবনঃ

সাবিনা ইয়াসমিন ১৯৫৪ সালের ৪ঠা সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা লুতফর রহমান ব্রিটিশ রাজের অধীনে সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন এবং মাতা বেগম মৌলুদা খাতুন। পৈতৃক বাড়ি সাতক্ষীরায়। তার পাঁচ বোনের মাঝে চার বোনই সঙ্গীতের সাথে যুক্ত। তারা হলেন ফরিদা, ফৌজিয়া, নীলুফার এবং সাবিনা ইয়াসমিন। তার আরেক বোন নাজমা ইয়াসমিন। তার ভগ্নীপতি চলচ্চিত্র নির্মাতা, অভিনেতা, সুরকার খান আতাউর রহমান এবং তার ভাগ্নে সঙ্গীতশিল্পী আগুন।

সাবিনা তার বাবার চাকরির সূত্রে নারায়ণগঞ্জে বেড়ে ওঠেন। শৈশব থেকে তিনি গানের পরিবেশে বেড়ে ওঠেছেন। তার বাবা রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইতেন। তার মা মুর্শিদাবাদে সে সময়ের প্রখ্যাত সঙ্গীতজ্ঞ ও ওস্তাদ কাদের বক্সের কাছে গান শিখতেন। তার বড় বোন ফরিদা ও ফৌজিয়া দুর্গাপ্রসাদ রায়ের কাছে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত শিখতেন। তিনি ও নীলুফার তাদের সাথে বসতেন। তার মা তাকে তালিমে সহায়তা করতেন এবং হারমোনিয়াম বাজিয়ে সঙ্গ দিতেন।

Google News
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

হারমোনিয়াম বাজিয়ে তার শেখা প্রথম গান ছিল “খোকন মনি সোনা”। এছাড়া মায়ের কাছ থেকে তিনি সুপ্রীতি ঘোষের কয়েকটি গান শিখেন। মাত্র সাত বছর বয়সে তিনি প্রথম মঞ্চে গান করেন। পরবর্তীকালে ওস্তাদ পি সি গোমেজের কাছে একটানা ১৩ বছর গানের শাস্ত্রীয় গানের তালিম নিয়েছেন।

 

এন্ড্রু কিশোরঃ

এন্ড্রু কিশোরের চলচ্চিত্রে নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৭ সালে আলম খান সুরারোপিত মেইল ট্রেন চলচ্চিত্রের “অচিনপুরের রাজকুমারী নেই” গানের মধ্য দিয়ে। তার রেকর্ডকৃত দ্বিতীয় গান বাদল রহমান পরিচালিত এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী চলচ্চিত্রের “ধুম ধাড়াক্কা”। তবে এ জে মিন্টু পরিচালিত ১৯৭৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত প্রতীজ্ঞা চলচ্চিত্রের “এক চোর যায় চলে” গানে প্রথম দর্শক তার গান শুনে এবং গানটি জনপ্রিয়তা লাভ করে। তিনি অন্যান্য প্লেব্যাক গান রেকর্ড করেন যেমন ‘ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে’, ‘ভালবেসে গেলাম শুধু’ এর মত জনপ্রিয় সব গান।

কিশোর চলচ্চিত্রের গানে প্রথম সম্মাননা লাভ করেন বড় ভাল লোক ছিল (১৯৮২) চলচ্চিত্রের জন্য। মহিউদ্দিন পরিচালিত এই চলচ্চিত্রে সৈয়দ শামসুল হকের গীত ও আলম খানের সুরে “হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস” গানটি জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং এই গানের জন্য তিনি প্রথমবারের মত শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৮৪ সালে আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের গীত ও সুরে নয়নের আলো চলচ্চিত্রের তিনটি গানে কণ্ঠ দেন, সেগুলো হল “আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি”, “আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন” ও “আমার বুকের মধ্য খানে”।

ও সাথী রে লিরিক্স | O Sathi Re | Salman | Shabnur | Shopner Thikana | 1995

এটি বুলবুলের পূর্ণাঙ্গ সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে প্রথম চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রের নির্মাণব্যয় কম থাকার কারণে তিনি সৈয়দ আবদুল হাদী, রুনা লায়লা, সাবিনা ইয়াসমিনদের মত বড় ও ব্যস্ত শিল্পীদের নিতে পারছিলেন না। ফলে পুরুষ কণ্ঠের জন্য এন্ড্রু কিশোর এবং নারী কণ্ঠের জন্য সামিনা চৌধুরীকে নির্বাচন করেন। তথাপি অভিনেতা জাফর ইকবালের ঠোঁটে তার তিনটি গানই বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে।

আরও দেখুনঃ 

Leave a Comment