তুমি মোর জীবনের ভাবনা লিরিক্স | এন্ড্রু কিশোর এছাড়াও একজন ব্যবসায়ী। ১৯৮৭ সালে তিনি বরাবর আহমাদ ইউসুফ, আনোয়ার হোসেন বুলু, ডলি জহুর, দিদারুল আলম বাদল, শামসুল ইসলাম নান্টু সাথে টিভি নাটক, বাণিজ্যিক এবং অন্যান্য প্রযোজনার জন্য একটি বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান ‘প্রবাহ’ শিরোনামে উদ্বোধন করেন।
তুমি মোর জীবনের ভাবনা লিরিক্স | Tumi mor jiboner vabona lyrics | Andrew kishore | Salma jahan | Anondo osru
Song: tumi mor jiboner vabona
Movie: Anondo osru
Singer: Andrew kishore & Salma jahan
Lyrics & music : Ahmed Imtiaz Bulbul
তুমি মোর জীবনের ভাবনা লিরিক্স :
তুমি মোর জীবনের ভাবনা
হৃদয়ের সুখের দোলা
নিজেকে আমি ভুলতে পারি
তোমাকে যাবে না ভোলা
দুঃখ সুখের পাখি তুমি
তোমার খাঁচায় এই বুক
সারা জীবন নয়ন যেন
দেখে তোমার এই মুখ
কন্ঠে আমার দাও পরিয়ে
সোহাগের মিলন মালা
তুমি মোর জীবনের ভাবনা
হৃদয়ের সুখের দোলা
ভালোবাসার নদী তুমি
আমি তোমার দুই কুল
পাগল তুমি ফোটাও যে ফুল
আমি তোমার সেই ফুল
প্রেমের তরে সইবো বুকে
লক্ষ কাঁটার জ্বালা
তুমি মোর জীবনের ভাবনা
হৃদয়ের সুখের দোলা
নিজেকে আমি ভুলতে পারি
তোমাকে যাবে না ভোলা
হাজার তারের বীণা তুমি
তুমি সুরের ঝংকার
তুমি আমার আষাঢ়-শ্রাবণ
তুমি বসন্ত বাহার
রাগ-রাগিনীর ফুল-কলিতে
কন্ঠে পড়াব মালা
তুমি মোর জীবনের ভাবনা
হৃদয়ের সুখের দোলা
তোমায় নিয়ে লেখা যেন
সারা পৃথিবীর গান
প্রথম প্রেমের ছোঁয়া তুমি
তুমি যে মান-অভিমান
সব কবিতার ছন্দ তুমি
দুঃখ সুখেরই ভেলা
তুমি মোর জীবনের ভাবনা
হৃদয়ের সুখের দোলা
এন্ড্রু কিশোর কুমার বাড়ৈ (মঞ্চনাম এন্ড্রু কিশোর হিসাবেই অধিক পরিচিত; ৪ নভেম্বর ১৯৫৫ – ৬ জুলাই ২০২০) ছিলেন একজন বাংলাদেশী গায়ক। তিনি বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের বহু চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, যে’জন্য তিনি ‘প্লেব্যাক সম্রাট’ নামে পরিচিত। তার সবচেয়ে জনপ্রিয় গানের মধ্যে রয়েছে “জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প”, “হায়রে মানুষ রঙ্গীন ফানুস”, “ডাক দিয়াছেন দয়াল আমারে”, “আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি”, “আমার বুকের মধ্যে খানে”, “আমার বাবার মুখে প্রথম যেদিন”, “ভেঙেছে পিঞ্জর মেলেছে ডানা”, “সবাই তো ভালোবাসা চায়” প্রভৃতি।

কিশোর ছয় বছর বয়স থেকে সঙ্গীতের তালিম নেওয়া শুরু করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের পর তিনি রাজশাহী বেতারে নজরুল, রবীন্দ্র, লোকসঙ্গীত ও দেশাত্মবোধক গান শাখায় তালিকাভুক্ত হন। চলচ্চিত্রে তার প্রথম গান মেইল ট্রেন (১৯৭৭) চলচ্চিত্রের “অচিনপুরের রাজকুমারী নেই”। তিনি বড় ভাল লোক ছিল (১৯৮২) চলচ্চিত্রের “হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস” গানের জন্য শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী বিভাগে তার প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এরপর তিনি সারেন্ডার (১৯৮৭), ক্ষতিপূরণ (১৯৮৯), পদ্মা মেঘনা
যমুনা (১৯৯১), কবুল (১৯৯৬), আজ গায়ে হলুদ (২০০০), সাজঘর (২০০৭) ও কি যাদু করিলা (২০০৮) চলচ্চিত্রের গানের জন্য আরও সাতবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি পাঁচবার বাচসাস পুরস্কার ও দুইবার মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারসহ অসংখ্য পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেছেন।
আরও দেখুনঃ