লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ লিরিক্স | Labonne purno pran lyrics | Lopamudra Mitra | লোপামুদ্রা মিত্র

লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ লিরিক্স | Labonne purno pran lyrics | গানটি গেয়েছেন লোপামুদ্রা মিত্র।

 

লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ লিরিক্স | Labonne purno pran lyrics | Lopamudra Mitra | লোপামুদ্রা মিত্র
লোপামুদ্রা মিত্র

 

লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ লিরিক্স | Labonne purno pran lyrics | Lopamudra Mitra | লোপামুদ্রা মিত্র

 

লাবণ্যে’ পূর্ণ প্রাণ লিরিক্স :

লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ, প্রাণে এসো হে
একি লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ, প্রাণে এসো হে
আনন্দ বসন্ত সমাগমে,
একি লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ, প্রাণে এসো হে।

বিকশিত প্রীতিকুসুম হে..
আনন্দ বসন্ত সমাগমে,
বিকশিত প্রীতিকুসুম হে… এ..
বিকশিত প্রীতিকুসুম
পুলকিত চিতকাননে,
একি লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ, প্রাণে এসো হে।।

জীবনলতা অবনতা তব চরণে,
জীবনলতা অবনতা তব চরণে
হরষগীত উচ্ছ্বসিত হে..
আনন্দ বসন্ত সমাগমে,
হরষগীত উচ্ছ্বসিত হে… এ..
হরষগীত উচ্ছ্বসিত
কিরণমগন গগনে।
একি লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ, প্রাণে এসো হে
আনন্দ বসন্ত সমাগমে,
একি লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ, প্রাণে এসো হে।।

Labonne purno’ pran lyrics in English :

Eki labonye purno praan
praane eso hey
Aanondo basanta somagome
Bikoshito pritikusumo hey
Pulokito chitokanone
Jibonolota abonota tobo chorone
Horoshogito uchchosito hey
Kironomogon gogone

লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ লিরিক্স | Labonne purno pran lyrics | Lopamudra Mitra | লোপামুদ্রা মিত্র

 

শিল্পী লোপামুদ্রা মিত্র:

লোপামুদ্রা মিত্র হলেন একজন ভারতীয় সঙ্গীত শিল্পী। তিনি মূলত একজন বিশিষ্ট রবীন্দ্র সঙ্গীত এবং আধুনিক বাংলা গানের শিল্পী ও গীতিকার। তিনি ২০০১ সালে কলকাতার সুরকার ও পরিচালক জয় সরকারকে বিয়ে করেন। তাঁর বিশিষ্ট কিছু অ্যালবাম হলো হরি হে দীনবন্ধু, মন ফকিরা। তাঁরা গাওয়া বিখ্যাত কয়েকটি গান হলো আমার মতে তোর মতন কেউ নেই[১], বাংলা আমার সর্ষে ইলিশ, গুজরাত ২০০২। করোনাকালে মানুষকে একাকীত্বের হাত থেকে রেহাই দিতে করেছেন অনলাইন অনুষ্ঠান সুর।

লোপামুদ্রা মিত্র ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই প্রতিপালিত হন। তিনি তাঁর বাবার কাছ থেকেই সর্বপ্রথম গানের শিক্ষা লাভ করেন৷ তারপর তাঁর মা এবং অন্যান্য অনেক বিশিষ্ট শিল্পির কাছ থেকে তিনি সঙ্গীত শিক্ষা গ্রহণ করেন৷

Google News
গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

বাংলা সঙ্গীত বাংলার সহস্রাব্দ প্রাচীন ধর্মীয় ও ধর্মনিরপেক্ষ সাংগীতিক ঐতিহ্যটিকে নির্দেশ করে। ঐতিহাসিক বাংলা অঞ্চলটি বর্তমানে স্বাধীন বাংলাদেশ ও ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে বিভক্ত। বাংলা ভাষায় রচিত ও বিভিন্ন শৈলীর সুরে সমৃদ্ধ বাংলা সঙ্গীতধারাটি এই উভয় অঞ্চলেই ব্যাপক জনপ্রিয়তার অধিকারী।

বাংলার প্রাচীন সঙ্গীতকলা সংস্কৃত স্তোত্রসঙ্গীত প্রভাবিত। এই সময়কার বৈষ্ণব ভাবাশ্রিত কিছু ধর্মসঙ্গীতিগুলি আজও পূর্ব ভারতীয় মন্দিরগুলিতে গীত হয়। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে কবি জয়দেব বিরচিত গীতগোবিন্দম্ এই জাতীয় সঙ্গীতের একটি বিশিষ্ট উদাহরণ। মধ্যযুগে নবাব ও বারো ভূঁইয়া নামে খ্যাত শক্তিশালী ভূস্বামীবর্গের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিপালিত সঙ্গীতধারায় আবার হিন্দু ও মুসলমান সাংগীতিক রীতির এক অপূর্ব সমন্বয় দেখা যায়।

প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় গানগুলির অধিকাংশই ছিল ধর্মীয় সঙ্গীত। মধ্যযুগের প্রথম পাদে বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস, গোবিন্দদাস, জ্ঞানদাস, ও বলরামদাস প্রমুখ বৈষ্ণব পদকর্তাগণ রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক গানে জাগতিক ও আধ্যাত্মিক প্রেমচেতনার একটি পার্থক্য দর্শিয়েছেন। আবার মধ্যযুগের শেষ পাদে রামপ্রসাদ সেন ও কমলাকান্ত ভট্টাচার্য প্রমুখ শাক্তপদাবলিকারগণ তাদের গানে ঈশ্বরকে শুদ্ধ মাতৃরূপে বন্দনার কথা বলেছেন। বৈষ্ণব ও শাক্তপদাবলি (শ্যামাসংগীত ও উমাসঙ্গীত) উভয়েরই মূল উপজীব্য হিন্দু ভক্তিবাদ|ভক্তিবাদী দর্শন। বৈষ্ণব সঙ্গীতে যখন জীবাত্মা-পরমাত্মাকেন্দ্রিক প্রেমভক্তির তত্ত্ব প্রচারিত হয়, তখনই শাক্তগানে তন্ত্র ও শুদ্ধা মাতৃবন্দনার এক সম্মিলন গড়ে ওঠে।

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment