সোনা বন্ধু লিরিক্স, গানটি তে কণ্ঠ দিয়েছেন বেবী নাজনীন ও আগুন।
সোনা বন্ধু লিরিক্স | Shona bondhu lyrics | Baby naznin | Agun

সোনা বন্ধু তুই আমারে করলিরে দিওয়ানা লিরিক্স
সোনা বন্ধু তুই আমারে
সোনা বন্ধু তুই আমারে
সোনা বন্ধু তুই আমারে করলি রে দিওয়ানা
মনেতো মানে না দিলে তো বুঝে না
সোনা বন্ধুর এমনই গুন
জল দিলে নিভে না আগুন
সোনা বন্ধুর এমনই গুন
জল দিলে নিভে না আগুন
কি দিয়ে নিভাবো আগুন
আমায় একটু বলোনা
মনেতো মানে না দিলে তো বুঝে না
সোনা বন্ধু তুই আমারে করলি রে দিওয়ানা
মনেতো মানে না দিলে তো বুঝে না
সোনা বন্ধুর মুখের হাসি
যেন পূর্ণিমা শ্বশী
সোনা বন্ধুর মুখের হাসি
যেন পূর্ণিমা শ্বশী
হাসিতে হইয়িলাম পাগল ঘরে থাকতে দিলানা
মনেতো মানে না দিলে তো বুঝে না
সোনা বন্ধু তুই আমারে করলি রে দিওয়ানা
মনেতো মানে না দিলে তো বুঝে না
সোনা বন্ধুর প্রেমের তরী
চালাই তারে কেমন করি
সোনা বন্ধুর প্রেমের তরী
চালাই তারে কেমন করি
পাল তুলিয়া বইসা রইলাম
মাঝির দেখা পাইলাম না
মনেতো মানে না দিলে তো বুঝে না
সোনা বন্ধু তুই আমারে করলি রে দিওয়ানা
মনেতো মানে না দিলে তো বুঝে না
সোনা বন্ধু তুই আমারে করলি রে দিওয়ানা
মনেতো মানে না দিলে তো বুঝে না
সোনা বন্ধু তুই আমারে করলি রে দিওয়ানা
মনেতো মানে না দিলে তো বুঝে না
সোনা বন্ধু তুই আমারে
বেবী নাজনীন:
বেবী নাজনীন (জন্ম : ২৩ আগস্ট, ১৯৬৫) বাংলাদেশের একজন নেপথ্য কণ্ঠশিল্পীএবং রাজনীতিবিদ। ১৯৭৬ সাল থেকে তিনি অনেক গান গেয়েছেন। তিনি ২০০৩ সালে শ্রেষ্ঠ মহিলা গায়ক হিসাবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।তিনি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ছিলেন।
বেবী নাজনীনের কর্মজীবন সঙ্গীতময়। তার অসংখ্য জনপ্রিয় গানের মধ্যে ‘ঘুম ভাঙ্গায়া গেলরে মরার কোকিলে’ উল্লেখযোগ্য,এছাড়া ‘দু’চোখে ঘুম আসে না’, ‘কাল সারারাত ছিল স্বপ্নেরো রাত’, ‘এলোমেলো বাতাসে উড়িয়েছি শাড়ির আঁচললোকে বলে আমার ঘরে নাকি চাঁদ এসেছে’, জনপ্রিয় গান।
আগুন:
খান আসিফুর রহমান আগুন যিনি আগুন হিসেবে পরিচিত, তিনি একজন বাংলাদেশী কণ্ঠশিল্পী ও অভিনেতা। তিনি প্রখ্যাত বাংলাদেশী সঙ্গীতজ্ঞ ও চলচ্চিত্রকার খান আতাউর রহমান ও সঙ্গীতশিল্পী নীলুফার ইয়াসমীন দম্পতির একমাত্র ছেলে। কেয়ামত থেকে কেয়ামত চলচ্চিত্রে গান গাওয়ার মাধ্যমে তার সঙ্গীতজীবন শুরু হয়। পরবর্তীতে তিনি চলচ্চিত্র ও নাটকে অভিনয় করেন। এখনো অনেক রাত চলচ্চিত্রে গানে কণ্ঠ দেওয়ার জন্য তিনি বাচসাস পুরস্কার লাভ করেন। এ চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয়ও করেন
আগুন বাংলাদেশের ঢাকায় একটি প্রসিদ্ধ সঙ্গীত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা খান আতাউর রহমান ছিলেন দেশের একজন খ্যাতনামা সঙ্গীত পরিচালক, সুরকার, গীতিকার, কণ্ঠশিল্পী, অভিনেতা, চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক। তার মা নীলুফার ইয়াসমীনও একজন সঙ্গীতশিল্পী ছিলেন। দেশের খ্যাতনামা দুই কণ্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন ও ফরিদা ইয়াসমিন তার খালা এছাড়া কণ্ঠশিল্পী রুমানা ইসলাম তার সৎ বোন
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি নাটকেও অভিনয় করেছেন। ২০০৫ সালে তিনি অজানা সৈকতে নাটক এবং রঙের মানুষ ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেন। ২০১৩ সালে তিনি ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট, প্রবাসে পরবাসে ও কুয়াশার ভোর ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেন। অর্ক মোস্তফা পরিচালিত ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট একুশে টেলিভিশনে প্রচারিত হয়।
সকাল আহমেদ পরিচালিত প্রবাসে পরবাসে চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত হয়। রাবেয়া খাতুন রচিত উপন্যাস অবলম্বনে অরুণ চৌধুরী নির্মিত কুয়াশার ভোর চ্যানেল আইয়ে প্রচারিত হয়। একই বছর সুজন বড়ুয়া পরিচালিত বাজী নাটকে হোটেল বয় চরিত্রে অভিনয় করেন। নাটকটি ঈদে মাছরাঙ্গা টেলিভিশনে প্রচারিত হয়।
২০১৫ সালে ঈদ উপলক্ষে নির্মিত বালির গল্প নাটকে অভিনয় করেন। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন মডেল-অভিনেত্রী সাদিয়া ইসলাম মৌ। ২০১৬ সালে আরিফ খান পরিচালিত শ্রাবণ এসেছিল গান হয়ে টেলিফিল্মে অভিনয় করেন।এতে একসাথে আগুনসহ পাঁচজন সঙ্গীতশিল্পী অভিনয় করেন
