আমারও পরানো যাহা চায় লিরিক্স [ Amaro porano jaha chay lyrics] | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রবীন্দ্রনাথ-ঠাকুর ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।
![আমারও পরানো যাহা চায় লিরিক্স [ Amaro porano jaha chay lyrics] | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 2 আমারও পরানো যাহা চায় লিরিক্স [ Amaro porano jaha chay lyrics] | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর](https://music.glive24.com/wp-content/uploads/2022/08/Rabindranath-Tagore-1-213x300.jpeg)
আমারও পরানো যাহা চায় লিরিক্স [ Amaro porano jaha chay lyrics] | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
![আমারও পরানো যাহা চায় লিরিক্স [ Amaro porano jaha chay lyrics] | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 3 মাঝে মাঝে তবু দেখা পাই লিরিক্স [ Majhe majhe tobo dekha pai lyrics] | Rabindranath Tagore](https://music.glive24.com/wp-content/uploads/2022/08/800px-Rabindranath_Tagore-215x300.jpeg)
আমারও পরানো যাহা চায় লিরিক্স :
আমার পরান যাহা চায়
তুমি তাই, তুমি তাই গো
আমার পরান যাহা চায়
তোমা ছাড়া আর এ জগতে
মোর কেহ নাই, কিছু নাই গো
আমার পরান যাহা চায়
তুমি তাই, তুমি তাই গো
আমার পরান যাহা চায়
তুমি সুখ যদি নাহি পাও
যাও সুখের সন্ধানে যাও
তুমি সুখ যদি নাহি পাও
যাও সুখের সন্ধানে যাও
আমি তোমারে পেয়েছি
হৃদয়-মাঝে
আর কিছু নাহি চাই গো
আমার পরান যাহা চায়
তুমি তাই, তুমি তাই গো
আমার পরান যাহা চায়
আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন
তোমাতে করিব বাস
দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী
দীর্ঘ বরস মাস
আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন
তোমাতে করিব বাস
দীর্ঘ দিবস, দীর্ঘ রজনী
দীর্ঘ বরস মাস
যদি আর কারে ভালবাসো
যদি আর ফিরে নাহি আসো
যদি আর কারে ভালবাসো
যদি আর ফিরে নাহি আসো
তবে তুমি যাহা চাও তাই যেন পাও
আমি যত দুঃখ পাই গো
আমারও পরান যাহা চায়
তুমি তাই, তুমি তাই গো
আমার পরান যাহা চায়
![আমারও পরানো যাহা চায় লিরিক্স [ Amaro porano jaha chay lyrics] | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 4 Google News](https://music.glive24.com/wp-content/uploads/2024/03/Google-News-300x181.png)
Amaro porano jaha chay lyrics :
Amaro Porano Jaha Chay
Tumi Tai, Tumi Tai Go
Amar Poran Jaha Chay
Toma chara e jogote
Mor keho nai kichu nai go
Amaro Porano Jaha Chay
Tumi Tai, Tumi Tai Go
Amar Poran Jaha Chay
Tumi sukho jodi nahi pao
Jao sukhero sondhane jao
Tumi sukho jodi nahi pao
Jao sukhero sondhane jao
Ami tomare peyechi hridoyo majhe
Aro kichu nahi chai go
Amaro Porano Jaha Chay
Tumi Tai, Tumi Tai Go
Amar Poran Jaha Chay
Ami Toomaro Birohe Rohibo Bilino
Tomate Koribo Bash
Dirgho Dibosho Dirgho Rojoni
Dirgho Borosho Mash
Ami Toomaro Birohe Rohibo Bilino
Tomate Koribo Bash
Dirgho Dibosho Dirgho Rojoni
Dirgho Borosho Mash
Jodi aaro Kare bhalobasho
Jodi aro fire nahi asho
Jodi aaro Kare bhalobasho
Jodi aro fire nahi asho
Tobe tumi jaha chao Tai jeno pao
Ami joto dukho pai go
Amaro Porano Jaha Chay
Tumi Tai, Tumi Tai Go
Amar Poran Jaha Chay
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরঃরবীন্দ্রনাথ-ঠাকুর কলকাতারজোড়াসাঁকোঠাকুরবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তার পিতা ছিলেন ব্রাহ্ম ধর্মগুরু দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮১৭–১৯০৫) এবং মাতা ছিলেন সারদাসুন্দরী দেবী (১৮২৬–১৮৭৫)। রবীন্দ্রনাথ ছিলেন পিতামাতার চতুর্দশ সন্তান। জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবার ছিল ব্রাহ্ম আদিধর্ম মতবাদের প্রবক্তা।
১৮৭৫ সালে মাত্র চোদ্দ বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথের মাতৃবিয়োগ ঘটে। পিতা দেবেন্দ্রনাথ দেশভ্রমণের নেশায় বছরের অধিকাংশ সময় কলকাতার বাইরে অতিবাহিত করতেন। তাই ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান হয়েও রবীন্দ্রনাথের ছেলেবেলা কেটেছিল ভৃত্যদের অনুশাসনে। শৈশবে রবীন্দ্রনাথ কলকাতার ওরিয়েন্টাল সেমিনারি, নর্ম্যাল স্কুল, বেঙ্গল অ্যাকাডেমি এবং সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজিয়েট স্কুলে কিছুদিন করে পড়াশোনা করেছিলেন।
কিন্তু বিদ্যালয়-শিক্ষায় অনাগ্রহী হওয়ায় বাড়িতেই গৃহশিক্ষক রেখে তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। ছেলেবেলায় জোড়াসাঁকোর বাড়িতে অথবা বোলপুর ও পানিহাটির বাগানবাড়িতে প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে ঘুরে বেড়াতে বেশি স্বচ্ছন্দবোধ করতেন রবীন্দ্রনাথ।
শেষে পুত্রকে নিয়ে দেবেন্দ্রনাথ যান পাঞ্জাবেরই (অধুনা ভারতের হিমাচল প্রদেশ রাজ্যে অবস্থিত) ডালহৌসি শৈলশহরের নিকট বক্রোটায়। এখানকার বক্রোটা বাংলোয় বসে রবীন্দ্রনাথ পিতার কাছ থেকে সংস্কৃত ব্যাকরণ, ইংরেজি, জ্যোতির্বিজ্ঞান, সাধারণ বিজ্ঞান ও ইতিহাসের নিয়মিত পাঠ নিতে শুরু করেন।
দেবেন্দ্রনাথ তাকে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের জীবনী, কালিদাস রচিত ধ্রুপদি সংস্কৃত কাব্য ও নাটক এবং উপনিষদ্ পাঠেও উৎসাহিত করতেন।
১৮৭৭ সালে ভারতী পত্রিকায় তরুণ রবীন্দ্রনাথের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ রচনা প্রকাশিত হয়। এগুলি হল মাইকেল মধুসূদনের “মেঘনাদবধ কাব্যের সমালোচনা”, ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী এবং “ভিখারিণী” ও “করুণা” নামে দুটি গল্প। এর মধ্যে ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই কবিতাগুলি রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক পদাবলির অনুকরণে “ভানুসিংহ” ভণিতায় রচিত। রবীন্দ্রনাথের “ভিখারিণী” গল্পটি (১৮৭৭) বাংলা সাহিত্যের প্রথম ছোটগল্প।
১৮৭৮ সালে প্রকাশিত হয় রবীন্দ্রনাথের প্রথম কাব্যগ্রন্থ তথা প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ কবিকাহিনী। এছাড়া এই পর্বে তিনি রচনা করেছিলেন সন্ধ্যাসংগীত (১৮৮২) কাব্যগ্রন্থটি। রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত কবিতা “নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ” এই কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।
আরও দেখুনঃ