মুস্তাফা মুস্তাফা আরবি গজল লিরিক্স |
মুস্তাফা মুস্তাফা আরবি গজল লিরিক্স | Mustafa Mustafa Arby Gojol Lyeics | গজল
গানঃ মোস্তফা মোস্তফা
গানের কথাঃ আহমেদ আল ইয়াফেই
সুরকারঃ আহমেদ জাইম
বিতরণঃ ড. আদনান আবদুল্লাহ
অডিও ইঞ্জিনিয়ারিংঃ মিশরি আল-আফাসি
মুস্তাফা মুস্তাফা আরবি গজল লিরিক্স :
মোস্তফা মোস্তফা
মান বাউ নিস সফা।
সাইয়ে দুল আম্বিয়া
মিশা আলুন ফিল অফা।
কানা ফি আত ফিহি।
লিল ইয়াতা মাদ ইফা।
মোস্তফা মোস্তফা
মান বাউ নিস সফা।
সাইয়ে দুল আম্বিয়া
মিশা আলুন ফিল অফা।
কানা ফি আত ফিহি।
লিল ইয়াতা মাদ ইফা।
হান্না কল বিলাহু,
ফাদ শাও কন ইলাই।
লাইসা আর জোসি ওয়া।
শার বাতাম মিন ইয়া দাই।
আস সলাতু আলাই।
ওয়াস সলামু আলাই।
লিস সামা ইর তাক।
ফায়া তা বিন নাক।
ওগোদা ওয়াজ হুহু।
নায়ি রন মুশরিক।
কানা মিন আফ হিহি।
হাইনা হা নাল লিক।
কলা ফাল তাল হাবু।
আন তু মুল তুলাক।
মোস্তফা মোস্তফা
মান বাউ নিস সফা।
সাইয়ে দুল আম্বিয়া
মিশা আলুন ফিল অফা।
কানা ফি আত ফিহি।
লিল ইয়াতা মাদ ইফা।
হান্না কল বিলাহু,
ফাদ শাও কন ইলাই।
লাইসা আর জোসি ওয়া।
শার বাতাম মিন ইয়া দাই।
আস সলাতু আলাই।
ওয়াস সলামু আলাই।
কানা ফি হাদ ইহি।
মানহা জান ওয়াশ শাত।
কানা তুস ইতু হু।
বাশমা তুল বুশ শাত।
সাইয়ে দুল ফিল কারম।
কিমমা তুল ফিল আত।
মোস্ত ফা মোস্ত ফা
মান বাউ নিস সফা।
সাইয়ে দুল আম্বিয়া
মিশা আলুন ফিল অফা।
কানা ফি আত ফিহি।
লিল ইয়াতা মাদ ইফা।
বাংলা অনুবাদ লিরিক্স শুরুঃ মোস্তফা মোস্তফা
মোস্তফা (সাঃ) মোস্তফা (সাঃ)
শান্তির বসন্ত
নবীদের নেতা
বিশ্বস্ততার পথে আলো
তার সহানুভূতি ছিলো এতিমের আশা
মোস্ত ফা (সাঃ) মোস্ত ফা (সাঃ)
শান্তির বসন্ত
নবীদের নেতা
বিশ্বস্ততার পথে আলো
তার সহানুভূতি ছিলো এতিমের আশা
আমার হৃদয় আপনাকে দেখতে আগ্রহী
এছাড়া আপনার হাত থেকে হাউজে কাউসারে
চুমুক নেয়া ছাড়া আর কোন চাওয়া নেই।
সালাম বর্ষিত হোক আপনার উপর
আপনি আসমানে গিয়েছিলেন
এবং পবিত্রতা এনেছেন।
এবং আপনার চেয়ারা
উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিল
এবং চকচক করেছিল।
আপনার ক্ষমার চিহ্ন ছিল
শুত্রুর সাথে সাক্ষাৎ হলে আপনি বলতেন
“যাও তুমি মুক্তি”
মোস্ত ফা (সাঃ) মোস্ত ফা (সাঃ)
শান্তির বসন্ত
নবীদের নেতা
বিশ্বস্ততার পথে আলো
তার সহানুভূতি ছিলো এতিমের আশা
আমার হৃদয় আপনাকে দেখতে আগ্রহী
এছাড়া আপনার হাত থেকে হাউজে কাউসারে
চুমুক নেয়া ছাড়া আর কোন চাওয়া নেই।
তার জীবনে প্রচুর পরিমিততা ছিল
সালাম বর্ষিত হোক আপনার উপর
সরলতা এবং মুচকি হাসি ছিল তার অভ্যাস
রাসূল (সাঃ) ছিলেন উদারতার নেতা
তিনি উদারতার উচ্চপদে অধিষ্ঠত ছিলেন
মোস্ত ফা (সাঃ) মোস্ত ফা (সাঃ)
শান্তির বসন্ত
নবীদের নেতা
বিশ্বস্ততার পথে আলো
তার সহানুভূতি ছিলো এতিমের আশা

গজল:
প্রাথমিক দিকে ইমাম গাযালী, মওলানা জালালুদ্দিন রুমী, হাফীজ সীরাজী, ফারুখউদ্দীন আত্তার, হাকীম শানাঈ প্রমুখ গজল লিখে বেশ নাম করেন। পরবর্তিতে আমির খসরু, মীর তাকী মীর, ইব্রাহীম জক, মীর্জা গালিব, দাগ দেলবী এবং আধুনিক কালে আল্লামা মুহাম্মদ ইকবাল, ফয়েজ আহমেদ ফয়েজ, ফিরাক গোরখপুরী গজল লেখক হিসাবে নাম করেন।
গজল ভালো গাইতে হলে ভালো ভাষা-জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। টপ্পা ও ঠুমরির মতো গজল প্রধানত কাফি, পিলু, ঝিঝিট, খাম্বাজ, বারোয়া, ভৈরবী রাগে গাওয়া হয়। গজল গানে একটি বিশেষ আবেদন আছে, তাই এ গান শ্রোতার মনকে রসে আপ্লুত করে তোলে। গজল খুবই জনপ্রিয় গান। সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর, মীর্জা গালিব, দাগ, জওক, আরজু প্রমুখ অনেক কবি অজস্র সুন্দর সুন্দর গজল রচনা করে গেছেন।
সম্রাট জাহাঙ্গীর, সম্রাজ্ঞী নূরজাহান, নবাব ওয়াজেদ আলী শাহর মতো ইতিহাস-প্রসিদ্ধ ব্যক্তিদের রচিত অনেক গজল গানের সন্ধান পাওয়া যায়। বাংলা ভাষায় বেশকিছু গজল রচিত হয়েছে। কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা গজল রচনায় পথিকৃতের ভূমিকা পালন করেন।

‘গজল’ শব্দটি আরবি থেকেই চয়িত। এ শব্দের আক্ষরিক অর্থ, প্রেমিকার সঙ্গে কথোপকথন। গজলের পরিভাষায় উল্লেখ হয়েছে, ‘তারুণ্যের পরিস্থিতি বর্ণনা করুন অথবা প্রেমাস্পদের সঙ্গে সংসর্গের উল্লেখ করুন এবং ভালোবাসার চর্চা করুন কিংবা রমণীর সঙ্গে বাক্যালাপ করুন। তাই পরিভাষায় বর্ণিত বিষয়কে অবলম্বন করে গজল রচিত গানকে ‘প্রণয়-সঙ্গীত’ বলেও চিহ্নিত করা হয়।
গজল আবার ‘কাব্য-সঙ্গীত’ নামেও পরিচিত। কারণ গজল গানে শৃঙ্গার রস যেমন মিলন আর বিরহের কথা বলে তেমনি তাতে ভক্তির কথাও উচ্চারিত হয়। দু’ধরনের ভাবের অভিব্যক্তি শৃঙ্গার রসে পরিপূর্ণতা আনে। অন্যদিকে গজল গান রচনায় যে বাণী প্রয়োগ করা হয় তাতে সব ধরনের রসের সমাবেশ দেখা যায়। ফলে গজল গান কাব্যের গুণে সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে। তাই গজল শৃঙ্গার রসাÍক গান হলেও এক ধরনের ‘কাব্য-সঙ্গীত’।
আরও দেখুন :